সেই আদিকাল থেকে যদি বাঙালীর নানা অলংকারের একটা লিস্ট বানানো যায় তাহলে তাতে চূড়ের উল্লেখ থাকবেই থাকবে। সোনার চূড়ের প্রতি আকর্ষণ আজও কম বেশি সব মহিলাদের আছে। থাকবে নাই বা কেন? এত সুন্দর অলংকার খুব কমই দেখা যায়।
তবে আপনাদের চূড়ের ডিজাইন নিয়ে ভাবতে বলছি না, সে দায়িত্ব আমার। সাধ যদি হয় নিজের জন্য একটা সুন্দর হাতের চূড় সোনা দিয়ে বাঁধানোর, তাহলে বানানোর প্ল্যান করে নিন। ডিজাইন? একেবারে নতুন। আপনার হাতের জন্য একেবারে পারফেক্ট নক্সা। দেখে নিন সোনার হাতের চূড়ের সুন্দর সুন্দর নতুন ডিজাইন। ৬ ও ৯ নম্বর ডিজাইন দেখতে মিস করবেন না।
১. ভারী নক্সার সোনার চূড় ডিজাইন

চূড় বলতে যা বোঝায় তার একেবারে সেরা নিদর্শন এই ডিজাইনটি। এরকম ডিজাইন বানিয়ে সোনার জল দিয়ে তা পালিশ করালে বাজেট অনেক কম হবে। কিন্তু পিওর গোল্ড দিয়ে বানাতে গেলে প্রায় ১লক্ষ টাকার কাছাকাছি খরচা হবে।
২. ঝুমকা স্টাইল চূড় ডিজাইন

ঝুমকো স্টাইলের এই চূড়টির ডিজাইন একেবারে ইউনিক। ট্রাডিশানাল লুকের সাথে সাথে মডার্ন একটা টাচ আছে এর ডিজাইনে। যা খুবই স্পেশাল করে তুলেছে চূড়টিকে।
৩. সোনার হাত চূড় গোল বিট ডিজাইন

ভারী ধরনের চূড় বানানোর ইচ্ছে থাকলে দেখুন এই ডিজাইনটি।
৪. সিম্পল ডিজাইনের চূড়

হালকা সিম্পল ডিজাইনের এই চূড়টির নক্সা খুবই অন্যরকম। সোনার সাথে সাথে হীরের কাজ এতে আলাদা একটা স্টাইল এনে দিয়েছে।
৫. হেভি ওয়েট চূড় ডিজাইন

হেভি ওজনের আরেকটি চূড় ডিজাইন। এটি পরলে হাতে আর কিছু পরার প্রয়োজন হবে না।
৬. মুক্তোর নক্সা করা চূড় ডিজাইন

সোনার তৈরি পাতা ও মুক্তোর ফল, একদম ইউনিক ডিজাইন।
৭. পিওর গোল্ড চূড় ডিজাইন

সেকেলে নক্সা, ভারী কাজ এরকম ট্রাডিশানাল চূড় যাদের পছন্দ তারা দেখুন এই সুন্দর চূড়টি।
৮. হালকা ওজনের চূড় ডিজাইন

হালকা ওজনের চূড় বানানোর ইচ্ছে থাকলে চোখ বন্ধ করে বানাতে দিয়ে দিন এই ডিজাইনটি।
৯. ময়ূরের ডিজাইন করা চূড়

হলফ করে বলতে পারি যারা এই মুহূর্তে এই ডিজাইনটি দেখছেন তারা এরকম ময়ূরের পালকের ডিজাইন করা চূড় ফাস্ট টাইম দেখছেন।
১০. গোল্ড ও ডায়মন্ড চূড় ডিজাইন

সোনা ও হীরের নক্সা করা সুন্দর একটি চূড় ডিজাইন। যা পরলে হাতের শোভা বাড়বে বই কমবে না।
So goooood/
Beautiful