আদার তেল চুলের জন্য খুবই উপকারি। সহজে আদার তেলের ব্যবহার আপনাকে চুলের নানা সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে। ঘরে বানিয়ে নিন এই তেল। নিয়মিত করুন ব্যবহার। দেখবেন চুলের নানান সমস্যা দূরে পালিয়েছে।
আদার তেলের নিয়মিত মালিশ মাথায় রক্ত চলাচলকে ঠিক রাখে। ফলত চুলের গোড়াগুলিতে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। যার ফলে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। এছাড়া আদার তেলে থাকা বর্তমান ফ্যাটি অ্যাসিড চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।এতে নতুন চুল গজায় ও চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায়। চুল নরম এবং মসৃন হয়।
আদাতে প্রচুর পরিমানে পটাসিয়াম ,ম্যাগনেসিয়াম এছাড়া ভিটামিন উপস্থিত। ফলত আদার তেল নিয়মিত ব্যবহার করলে আমাদের চুল পড়া কম করে। চুলের স্বাস্থ বৃদ্ধি করে। চুলের গোড়া মজবুত করে।
আদার তেল ঘরে খুব সহজে বানানো যেতে পারে। আপনার হাতের কাছে রয়েছে সামান্য কিছু উপদান যা দিয়ে ঘরোয়া উপায়ে বানিয়ে ফেলতে পারবেন আদার তেল। মার্কেট থেকে কেনা তেলের চেয়ে হাজার গুনে কার্যকরী হবে এই ঘরে বানানো তেল।
নারকেল তেল নিন চুলের পরিমান অনুযায়ী। হাফ বাটি তেল নিলে ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম আদা নিন। হাফ আদার পেস্ট করুন। বাকিটা গোটা রাখুন। এবার নারকেল তেল হালকা গরম হতে দিন ওভেনে। হালকা গরম হলে আদার পেস্ট ছেঁকে আদার রস গরম তেলে দিন। গোটা আদা তেলে দিয়ে দিন। আঁচ হালকা রাখুন। খেয়াল রাখবেন তেল যেন না ফোটে। ১০ মিনিট এভাবে রেখে নামিয়ে নিন। ঠাণ্ডা হলে বোতলে ভরে ব্যবহার করুন।
খেয়াল রাখবেন এক সপ্তাহের বেশি যেন বোতল বন্দি না থাকে তেল। সবচেয়ে ভালো হয় এটি আগে থেকে না বানিয়ে, যখন ব্যবহার করবেন তখনই বানানো।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…