“চলো যাই চলে যাই দূর বহুদূরে” ঠিক তাই! শীত জাঁকিয়ে পড়ার সাথে সাথে মনটা যেন বেদুইনদের মতো হতে ইচ্ছে করে। আজ এখানে, কাল ওখানে, বেরিয়ে পড়লেই হয়। কোথায় যাবেন ? চিন্তা করছেন ? পশ্চিমবঙ্গের পাঁচটি বেস্ট জঙ্গল রিসোর্ট ও হোমস্ট থাকতে ভাবনা কিসের ! তাহলে কিভাবে যাবেন ? থাকার জায়গা টা আপনার মনের মত কিনা! একবার পরখ করে নিন।
এই রিসোর্টটিকে দার্জিলিংয়ের মহাকাল মন্দির থেকে মাত্র সাত কিলোমিটার দূরে গড়ে তোলা হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এখানে, আনন্দঘন সময় কাটিয়ে আসতে পারেন, যেকোনো দিন। বিয়ের পর হানিমুনে, দূরে কোথাও না গিয়ে সময় কাটাতে পারেন এখানে। নিজে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না, যে এটি একটি রিসোর্ট, নাকি স্বর্গ ভূমি!
এই রিসোর্টটি সম্পূর্ণভাবেই বাঁশের তৈরি। এখানে রয়েছে বিশাল এক সুইমিংপুল আর বিনোদনের জন্য আছে বাচ্চাদের খেলার ব্যবস্থা, বিশাল খেলার মাঠ এবং পুকুর। এই পুকুরে ভেসে বেড়াচ্ছে নৌকা, চাইলে সারাদিন কাটিয়ে দিতে পারেন মাছ ধরাতেও। আপনি যদি প্রকৃতিপ্রেমিক হন তাহলে গ্রামের সৌন্দর্য এবং পাখিদের কলরব আপনাকে মুগ্ধ করবেই। নিজস্ব খামার থেকে প্রস্তুত, তাজা জৈব সবজি, এখানের রেস্তোরার খাদ্যকে, একটি অন্য মাত্রা প্রদান করে।
খুব সোজা। দমদম থেকে বাগডোগরা ফ্লাইটে উঠে পড়ুন, সেখান থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে এই রিসোর্টটির অবস্থান।
মিরিক-এর খুব কাছেই বুংকুলাং, গ্রামটির অবস্থান। আর এই গ্রামের জঙ্গলের মধ্যেই, রিসোর্টটি গড়ে উঠেছে। পথের দু-ধারে ঘন শালবন, যতদূর চোখ যায় গাছ আর গাছ। হরেক রকম পাখি দেখে মনে হতে পারে, হয়তো কোন গভীর জঙ্গলে এসে পড়েছেন।
রাস্তার দুই ধারে শালবন ছাড়াও খেজুর গাছ, আম গাছ অথবা বটগাছ এবং রাস্তার পাশে আদিবাসীদের কিছু বাড়িঘর। কমলা লেবুর গাছ, টি-গার্ডেন এবং নদীর হাতছানি, আপনার মনে একটি আলাদা অনুভূতি সৃষ্টি করবে।
প্রথমে আপনাকে শিলিগুড়িগামী বাস ধরে এন-জি-পি পৌঁছাতে হবে। সেখান থেকে মিরিক। একটি গাড়ি ভাড়া করে মিরিক থেকে খুব সহজেই আপনি পৌঁছে যাবেন বুংকুলাং।
প্রকৃতির মাঝে তৈরি, এই সেবা অ্যাপার্টমেন্টটি, যোগব্যায়াম উৎসাহীদের জন্য, সকালে এবং সন্ধ্যায়, একটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এই হোম-এর বিশেষত্ব হচ্ছে, এখানে অর্গানিক ফার্মে উৎপাদিত প্রাকৃতিক খাদ্যের স্বাদ পাওয়া। পাখির চোখে বনের সৌন্দর্য, আপনি এখানে আরামের সঙ্গে উপভোগ করতে পারবেন। আর চা বাগানের স্পর্শ পেতে, আপনাকে একবার এখানে আসতেই হবে।
কার্শিয়াং রেলওয়ে স্টেশন থেকে মোটামুটি ৩৩ কিলোমিটার, ঘুম স্টেশন থেকে ৫৪ কিলোমিটার এবং বাগডোগরা এয়ারপোর্ট থেকে ৪৮ কিলোমিটার দূরে এটি অবস্থিত। সুতরাং প্রথমে উপরের যে কোন একটি জায়গায় পৌঁছে, লোকাল গাড়ি ভাড়া করে নিশ্চিন্তে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন বার্ডস সং হোম-এ।
স্টোন, বাঁশ, কাঠ এবং ঘাসের সমন্বয়ে এই রিসোর্টটি তৈরি করা হয়েছে। এটি টাইগার হিল থেকে মাত্র ১৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এর মূল আকর্ষণ হল নানা রকমের ঔষধি গাছ। এত সমৃদ্ধ ঔষধি বাগান এই দেশে বিরল। যদি আপনি স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে কাজ করে থাকেন, তবে এই রিসোর্টটি আপনাকে দেবে একটি আকর্ষণীয় ডিসকাউন্ট। এখানে ব্যাকপ্যাকার হোস্টেলএর ব্যবস্থা আছে, যার প্রতি বেডের মূল্য 650 টাকা।
প্রথমেই আপনাকে ঘুম স্টেশনে পৌঁছাতে হবে। এখান থেকে যেকোনো লোকাল কার-এ চেপে আপনি সহজেই এই রিসোর্টটিতে পৌঁছে যেতে পারবেন।
১৮৬২ সালে ১৬০০ একর জমির ওপরে এটা তৈরি করা হয়েছে। এই নন্দনকাননে আছে একটি ছোট আকারের গার্ডেন, শান বাঁধানো ঘাটসহ একটি বিশাল পুকুর এবং একটি গেম রুম। এখানে ভেজিটেরিয়ান, চাইনিজ, কন্টিনেন্টাল প্রভৃতি যেকোনো ডিস-ই এভেলেবেল। একবার ঘুরে আসুন, দেখবেন বেশ ভালো লাগবে।
দার্জিলিং বাস স্টেশন থেকে মোটে তিন মাইল এবং দার্জিলিং রেল স্টেশন থেকে মোটে পাঁচ মাইল দুরত্বে এই রিসোর্টটির অবস্থান।সুতরাং আপনারা উপরের যেকোন একটি স্টেশনে পৌঁছে, একটি লোকাল কার-এর মাধ্যমে সহজেই পৌঁছে যাবেন, আপনাদের আকাঙ্ক্ষিত রিসোর্টটিতে।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…