ভিটামিন কে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান মানব শরীরের জন্য। যা রক্ত জমাট বাঁধা থেকে শুরু করে, হাড় এবং হৃদরোগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফ্যাট-দ্রবণীয় ভিটামিন গুলোর মধ্যে ভিটামিন কে (K) একটি।
হাড়ের মেটাবোলিজমের জন্য প্রোটিন এবং রক্তে জমাট বাঁধার উপাদান প্রোট্রোমবিন তৈরি করতে শরীরের ভিটামিন কে প্রয়োজন।
মুলত ভিটামিন কে (K) দুই প্রকারের হয়ে থাকে। শরীরের জন্য দু ধরনের ভিটামিন কে (K) এর যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।
ভিটামিন K1 সাধারণত উদ্ভিতজাত খাবার থেকে শরীরে সরবরাহ হয়ে থাকে। প্রাণীজ খাবারের থেকে ভিটামিন K2 এর যোগান হয়।
এই ভিটামিনের প্রধান উৎস সবুজ শাকসব্জি। যেমন সরিষা, বাঁধাকপি, মূলা, বিট, পালং শাক, গম, বার্লি, জলপাই তেল, লাল মরিচ, কলা, ও অন্যান্য সবুজ শস্য।
পালং শাক, বাঁধাকপি ও গাজরে ভিটামিন কে (K) সবচেয়ে বেশি পরিমানে পাওয়া যায়।
তাছাড়া বিন্স, রসুনের পাতাতেও ভিটামিন কে (K) রয়েছে। ছাগলের লিভারের ভিটামিন কে (K) ভালো পরিমানে রয়েছে।
বিভিন্ন দিক থেকে মানব শরীরে ভিটামিন কে (K) এর প্রয়োজন রয়েছে। নানা ভাবে এটি সাহায্য করে থাকে।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…