নিত্যদিন একই হাতের রান্না কিংবা একইরকমের পদ খেতে খেতে একঘেয়ে লাগলে বাড়িতে বসেই সহজ কিছু উপকরণেই হতে পারে স্বাদ বদল। আর আজ সেরকমই একটি পদ নিয়ে হাজির হয়েছি আপনাদের সামনে। আজকের স্পেশাল রেসিপিটি হল আম মৌরলা। কি, নাম শুনেই জিভে জল চলে এল তো? তাহলে আর অপেক্ষা না করে জেনে নিন এই রেসিপি।
সবার প্রথমে মৌরলা মাছ ভালো করে কেটে, ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। এবার কাঁচা আমটি আগুনে পুড়িয়ে নিন। ঠিক যেভাবে আমপোড়া সরবত বানানোর জন্য পুড়িয়ে নেন সেভাবে।
এবার গ্যাসে কড়াই বসিয়ে তার মধ্যে মৌরিটা দিয়ে শুকনো খোলায় ভেজে গুঁড়ো করে নিন। একইভাবে শুকনো খোলায় শুকনো লঙ্কাগুলিও ভেজে গুঁড়ো করে নিন, এরজন্য আপনারা মিক্সার কিংবা শিল-যেটা আপনাদের সুবিধা ব্যবহার করতে পারেন।
এবার মৌরলা মাছের গায়ে নুন, হলুদ মাখিয়ে নিন। এবার কড়াইয়ে সর্ষের তেল গরম করে মাছগুলি ভেজে তুলে নিন। এবার পুড়িয়ে রাখা আমটার গা থেকে সাবধানে খোসা ছাড়িয়ে নিন। এবার তার মধ্যে সামান্য পরিমাণে জল দিয়ে আমের কাথ বের করে নিন। অতিরিক্ত জল দেবেন না। ঠিক যতটুকু জল দিলে কাথ বের করা সম্ভব ততটুকুই জল দিন।
এখান কড়াইয়ে তেল গরম করে নিয়ে তার মধ্যে গোটা শুকনো লঙ্কা এবং পাঁচ ফোড়ন দিয়ে সামান্য নাড়াচাড়া করে দিয়ে তার মধ্যে পোড়া আমের কাথটা দিয়ে দিন। এরপর এর মধ্যে দিয়ে দিন পরিমাণমতো জল। ঝোল ফুটে উঠলে তার মধ্যে দিন নুন ও হলুদ গুঁড়ো। এরপর এর মধ্যে মৌরলা মাছগুলো দিয়ে নাড়তে থাকুন। এরপর এর মধ্যে আগে থেকে গুঁড়ো করে রাখা মৌরি এবং শুকনো লঙ্কার গুঁড়োটা দিয়ে দিন। এবার সবটা ভালো করে মিক্স করে নিয়ে ঝোল ফুটে উঠলেই নামিয়ে নিয়ে সাদা ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন আম-মৌরলা।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…