কুকুর খুব ভালো লাগে? বাড়িতে পুষতে চান? কিন্তু ছোট্ট অতিথির ঠিক মত যত্ন করবেন কিভাবে? তাই পোষার আগে জেনে নিন কিছু বিষয়। এখন কুকুর পোষার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মানতে হয়। যেমন কুকুর পোষার জন্য কুকুর মালিকদের আগে তাদের প্রতিবেশীদের অনুমতি নেওয়া দরকার। তাদের অনুমতি থাকলে তবেই কুকুর পোষা যাবে। এরমটাই নিয়ম করা হয়েছে শহরাঞ্চলে কুকুর পোষার ক্ষেত্রে।
আপনার প্রতিবেশীর অনেকেই কুকুরের ডাক, দাঁত খিঁচানো অনেকেই পছন্দ করেন না। আর শহরে যেহেতু দুটি বাড়ির মধ্যে দূরত্ব খুবই কম থাকে, তাই কুকুর পোষার ক্ষেত্রে তাদের মত নিতে হবে। কারণ অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়। অন্য বাড়ির কুকুর আপনার বাড়িতে তাণ্ডব করছে, এই ধরনের অনেক অভিযোগ জমা পরে পুরসভার কাছে। তাই এই বিষয়ে হাল ধরেছে কোচি পুরসভা। পুরসভার নতুন নিয়ম অনুসারে, কুকুর পোষার জন্য আগে প্রতিবেশীর আনুমতি পত্র জমা দিতে হবে। কুকুর পুষতে হলে প্রথমে পুরসভায় জানাতে হবে, তারপর সেই ব্যক্তির বাড়িতে গিয়ে দেখবেন পুরসভার আধিকারিকগন। তারপর অনুমতি পত্র জমা দিয়ে কুকুর পুষতে হবে।
এটা ছাড়াও কুকুর পোষার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হয়, যেমন তার খাবার, তার চিকিৎসা ও অন্যান্য যত্ন। যেমন একদম বাচ্ছা কুকুর কিনলে তাদের জন্য বিশেষ দুধের ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ এই বয়সে তারা মায়ের দুধই খায়, দুধ একটু গরম করে খাওয়াতে হয়। চার সপ্তাহ পরে তাকে একটু একটু করে শক্ত খাবার দিতে হবে। যেমন ভাত তার সাথে নরম মাংস, রুটি। এছাড়াও পাউরুটি, ডাল, মাছ, তরকারী, বিস্কুট এই ধরনের সবই খাবার দেওয়া যায়।
একটা রুটিন করা দরকার তার খাবারের। যেমন সকালে পাউরুটি,দুধ,বিস্কুট। দুপুরে ভাত আর রাতে রুটি। এছাড়াও বাজারে কুকুরের জন্য বিশেষ বিদেশী খাবার পাওয়া যায়। সেটিও দেওয়া যায়।
খাবার তার সঙ্গে সুস্থ থাকার জন্য বা তার কোনো অসুখ করলে পশু চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া। বিভিন্ন টিকা যেমন কুকুরকে জলাতঙ্ক টিকা দাওয়া দরকার। এছাড়াও আরও টিকা প্রয়োজন অনুযায়ী দেওয়া যেতে পারে। বিভিন্ন পশু চিকিৎসালয়ে তার বাবস্থা থাকে। এছাড়াও কুকুরের মলমূত্র ত্যাগের জন্য একটি আলাদা জায়গা থাকবে। এবং সেটি তাকে অভ্যাস করিয়ে দিতে হবে। যাতে অন্যের বাড়ির উঠোন বা যেকোনো জায়গা নোংরা না করে। এছাড়াও কুকুরকে বাড়ির একটি জায়গায় বেঁধে রাখা উচিত না। তাকে খোলা স্থানে ছেড়ে রাখা উচিত। যদি বাড়ির ভেতর খোলা স্থান থাকে, তাহলেই কুকুর কেনা ভালো।
এছাড়াও কুকুর পোষার আগে কুকুরের বিচরন ক্ষেত্রটি আগে ঠিক করে রাখতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেন স্বাস্থ্য কর পরিবেশে কুকুরটি বিচরন করতে পারে। ভালো কুকুর বিক্রেতারা তারাও যত্ন সহকারেই কুকুর পালন করেন। তাই আপনাকে সেই বিষয়ে যত্ন বান হতে হবে। এই কয়েকটি বিষয় মাথায় রেখে কুকুর পোষা ভালো। তাহলে পরবর্তী কালে কোন সমস্যা হয় না।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…