সিগলিত ল্যান্ডো হলেন একজন আর্টিস্ট। ইজরায়েলের একজন বিখ্যাত শিল্পী।একজন বিখ্যাত স্কাল্পটার ও ভিডিও আর্টিস্ট। ছোটবেলা থেকেই তিনি মৃত সাগরকে খুব পছন্দ করেন, তখন তিনি জেরুজালেমে থাকতেন। সমুদের পাড়ে দাড়িয়ে সমুদ্রের শোভা দেখতেন।
হালফিলে তিনি তার শৈশবের ভালোবাসা মৃত সাগরের ওপর একটি প্রজেক্ট পান। প্রজেক্টের নাম ‘সল্ট ব্রাইড’। উনি নিজের ছোটবেলার পছন্দের মৃত সাগরের ওপর পুরো এক্সপেরিমেণ্ট চালান এই প্রজেক্টের মধ্যে দিয়ে। উনি নিজের সমস্ত সৃজনশীলতা যথাসম্ভব এই কাজে ব্যবহার করেন।
একটি কালো রঙের গাউনকে ২মাস টানা মৃত সাগরের নীচে রেখে দেওয়া হয়। ২মাস পর সম্পূর্ণ নতুন এক রূপে গাউনটিকে সমুদ্রের অতল থেকে তুলে আনা হয়। সিগলিত নিজে সমুদের নীচে গিয়ে গাউনের অবস্থান দেখেছেন, গাউন সমুদ্রে রেখে দেওয়ার পর। এই পুরো প্রজেক্ট ৮ ভাগে ভাগ করেন তিনি। গাউনের মৃত সাগরে নিমজ্জিত থাকার সময়কে ৮ ভাগে মুলত ছবিতে ধরতে চেয়েছেন। ৩ মাসের মধ্যে পুরো প্রজেক্টটা বানানো হয়েছে। চলুন দেখে নেওয়া যাক সল্ট ব্রাইডের রহস্যকথা। ছবির মধ্যে দিয়ে কালো গাউনের রুপান্তরনকে দেখানো হল।
২ মাস পর সমুদ্রের নীচ থেকে গাউনটি তুলে আনার পরের ছবি দেখতে পাচ্ছেন। প্রথমে মানতে অবিশ্বাস্য লেগেছিল। কালো গাউন মৃত সাগরের লবণাক্ত জলে সম্পূর্ণ অন্য রূপ নিয়েছে। মানতে কষ্ট হলেও এটাই সত্যি। সল্ট ব্রাইড তার যাদুয়ী মহিমায় জল থেকে উঠে এসেছে জলপরীর মত। অপূর্ব সুন্দর এক সাদা ড্রেসে পরিণত হয়েছে কালো গাউনটি। ল্যান্ডো এই প্রজেক্টের মধ্যে দিয়ে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। শিল্পকলাকে অন্য এক মাত্রায় নিয়ে গেলেন তিনি সল্ট ব্রাইড বানানোর মধ্যে দিয়ে।
🙂 🙂 🙂
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…