গরমকাল আর ঘামবেন না তাই কি হয়! কিন্তু অতিরিক্ত মাত্রায় ঘাম হলে সমস্যা আছে। কারণ স্বাভাবিক ভাবে গরমকালে ঘাম হবেই, শরীরের তাপ এতে বের হয়ে যায়। কিন্তু যারা সারাক্ষণ ঘামছেন তারা একটু সাবধানে থাকুন।
কারণ অতিরিক্ত ঘাম, শরীরের প্রয়োজনীয় জল বের করে শরীরকে ক্লান্ত করে দেয়। যা কোন মানুষের জন্যই ভালো না।
আজকের জেনে নেওয়া যাক ঘরোয়া কয়েকটি সহজ উপায় যা অতিরিক্ত ঘাম রোধ করতে সাহায্য করে।
বাইরে যাওয়ার থাকলে কালো রঙের পোশাক পরে যাবেন না দিনের বেলায়। কালো রঙ সূর্যের রশ্মি জলদি শুষে নেয়। ফলে শরীর গরম হয়ে যায় বেশি।
স্লিভলেস নয় বরং ফুলহাতা, বা থ্রি কোয়াটার হাতার সুতির আলগা পোশাক পরুন। টাইট ফিট পোশাক পরবেন না।
ছাতা, টুপি ব্যবহার অবশ্যই করবেন। জলের বোতল সব সময় ক্যারি করবেন সাথে। পারলে অল্প নুন ও লেবু মেশানো জল পান করুন এক ঘণ্টা পরপর।
মশলা দেওয়া খাবার কম খান, ঘাম কম হবে। লাইট খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন এই কয়েকমাস।
মদ খাওয়ার অভ্যাস থাকলে ছাড়ুন। ডাক্তারের মতে মদ পান করেন যারা তাদের অ্যাডরেনালাইন হরমোন বেশি মাত্রায় বেরিয়ে যায় শরীর থেকে ফলে অতিরিক্ত ঘাম হয়। যা শরীরে নানা বিপদ ডেকে আনতে পারে।
রোজ স্নানের আগে মাত্র ১৫ মিনিট সময় বের করে নিন। একটি বাটিতে একটা গোটা পাতিলেবুর রস নিন। এবার ভালো করে দুহাতের দুই বগলে এটি লাগান। তারপর পাতিলেবুর ঘোষা দুটো নিয়ে বগলে হালকা করে ম্যাসাজ করুন ৫ মিনিট। আরও ১০ মিনিট অপেক্ষা করে স্নান করে নিন।
আমাদের শরীরে বগলে ঘাম বেশি মাত্রায় হয়। যা খুবই কম হবে লেবুর গুনে। একসপ্তাহ ব্যবহার করে দেখুন, নিরাস হবেন না।
অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ও তিলের তেল বা অলিভ অয়েল প্রয়োজন হবে এতে।
একটি পরিষ্কার কাঁচের বোতলে তিলের তেল বা অলিভ অয়েল হাফ বোতল মত নিন। এবার তাতে ৪ চা চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মেশান।
দুটি সামগ্রী ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে ঘরের ঠাণ্ডা জায়গায় দুদিন রেখে দিন।
তারপর রোজ স্নান করার সময় স্নানের জলে এটি ৩ থেকে ৪ ড্রপ মিশিয়ে ওই জলে স্নান করুন। ১০০% ঘাম কমবে।
ঘাম মানেই শরীর থেকে জল বেরিয়ে যাওয়া। তাই উপরের দুটি উপায়ের সাথে সাথে যে জিনিসটি অবশ্যই করবেন তা হল, শরীরে জলের জোগান। কি ভাবছেন যে শুধু প্রচুর জল খেলেই হবে। আজ্ঞে না। কারণ শরীর গরম হয়ে ঘাম বেরোয়। তাই শরীরকে ঠাণ্ডা রাখার জন্য আপনাকে যেটি করতে হবে তা হল-
আমি নিজে ঘামের হাত থেকে বাঁচতে এই ঘরোয়া উপায় গরমে ট্রাই করে দেখেছি। বিশ্বাস করুন এই গরমেও কুল রয়েছি। আর তাই আপনাদের সাথে এই লেখাটি শেয়ার করে নিলাম।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…