স্প্লিট এন্ডসের ভয়ে বারবার চুল কেটে ফেলেন? যার ফলে চুল বড় করার স্বপ্ন, কেবল স্বপ্নই থেকে যায়! চুলের ডগা ফেটে যাওয়া তথা স্প্লিট এন্ডসের সমস্যা অনেকেরই হতে পারে। এর ফলে চুল রুক্ষ-শুষ্ক হয় এবং একটু আচড়ালেই চুল ভেঙে অকালে ঝড়ে যায় এবং চুলের গ্রোথও নষ্ট হয়ে যায়। সমস্যার সমাধান রয়েছে হাতের কাছে।
১) ড্রাইনেস
যাদের স্ক্যাল্প বা চুল এমনিতেই শুষ্ক তাদের স্প্লিট এন্ডস হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়। শুষ্ক চুল ধুলো-বালির সংস্পর্শে এসে নিষ্প্রাণ হয়ে যায় যার ফলে চুলের মুখ ফেটে দুভাগ হয়ে যায়।
২) পুষ্টির অভাব
শরীর-স্বাস্থ্য ও ত্বকের মতো চুলের খাবারের প্রয়োজন, প্রয়োজন পুষ্টিরও। চুলের পুষ্টির অভাব হলেই চুলের ডগা ফাটতে শুরু করে।
৩) অতিরিক্ত চুল আঁচড়ানো
দিনে নিয়ম করে একাধিকবার চুল আঁচড়ানো প্রয়োজন। কিন্তু তাই বলে অতিরিক্ত চুল আঁচড়ানো কিন্তু চুলের স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। চুলের গায়ে অতিরিক্ত ঘর্ষণের ফলে কেরাটিন নষ্ট হয়ে যেতে পারে, যা চুলের ডগা ফাটার অন্যতম কারণ হতে পারে।
৪) নিয়মিত চুল ট্রিম না করা
অনেকেই মনে করেন চুল বেশি কাটতে নেই। কিন্তু জানেন কি চুলের ডগা না ছাঁটলে চুলের গ্রোথ থেমে যায় এবং চুলের ডগা দুভাগে ভাগ হয়ে যায়।
প্রাকৃতিক উপাদানের চেয়ে সেরা কোন প্রোডাক্ট বা জিনিস নেই যা চুলের যত্ন নিতে পারে সঠিক ভাবে। তাই চুলের যেকোনো সমস্যায় কেমিক্যাল জাতীয় প্রোডাক্ট ব্যবহার না করে ঘরোয়া সমাধানের পথ বেছে নিন এবার থেকে। সঙ্গী হিসেবে তো আমরা আছি।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…