ঋতু পরিবর্তনের খামখেয়ালিপনা, হজমের সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য, জ্বর এবং অনিয়মিত জীবনযাপনের দরুন খিদেতে অনীহা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। মানসিক চাপ, অবসাদ বা ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণেও খাবারে অরুচি শরীর খারাপ এর প্রাথমিক লক্ষণ বলা চলে।
ডাক্তারি ভাষায় একে এনোরেক্সিয়া বলে। বমিভাব, বুকজ্বালা, মাথাধরা ইত্যাদি উপসর্গের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। তাই ক্ষুধামান্দ্য দূর করে প্রাকৃতিক উপায়ে খিদে বাড়াবার কৌশল বলে দিচ্ছি আপনাদের।
“বিয়ানে খায় আদা নুন, পেটের আগুন বাড়ে দ্বিগুন” খনার এই বচন কিন্তু বাস্তবেই ফলদায়ী। আদর তেল হজমে সহায়ক এবং খিদের আগুন জ্বালিয়ে দেবে আপনার পেটে। গরম জলে আদা ও নুন যোগ করে খেতে পারেন অব্যর্থ উপকার নিশ্চিত।
খাদ্যে রুচি ফেরাতে আমরা কয়েকটা টোটকা বলছি সেগুলোর একটা বা একাধিক বাড়িতে ট্রাই করে দেখুন। খাবার গ্রহণের অন্তত একঘন্টা আগে এগুলো সেবন করবেন।
খাবার গ্রহণের আগে বিশেষ করে ভারী মিল অর্থাৎলাঞ্চ বা ডিনার এর আগে জল, কফি, জুস, এলকোহল, ফাস্টফুড বা ভাজাভুজি জাতীয় এপিটাইজার ভুলেও খাবেন না। এগুলো খিদের ইচ্ছে মেরে ফেলে ও দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি রাখে।
সঠিক সময়ে খিদে তৈরি করতে গেলে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা জরুরি। তাই নিজের জীবনে অনুশাসন ও নিয়ন্ত্রণ আনুন। প্রতিদিন সময়ে ঘুমানো, সকালে জলদি ওঠা, খাবার পর বিশ্রাম নেয়া, স্বাস্থ্যকর ব্যায়াম ও কিছু দৈহিক পরিশ্রম করলে ক্যালোরি সঠিক পদ্ধতিতে বার্ন হয় এবং বিপকক্রিয়া সক্রিয় হয়ে ওঠে এবং খিদে বাড়ে।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…