২০২০ তে সাধারণ মানুষ তেমন হইচই করতে না পারলেও, হইচই প্ল্যাটফর্মে অনেকেই কিন্তু গোটা বছর ধরে বেশ হইচই করে বেড়িয়েছেন। অন্যান্য সব জগতের মত বিনোদন জগতেও ছন্দপতন ঘটেছে ব্যাপক ভাবে।
সিনেমাহল দিনের পর দিন বন্ধ, তাই বাড়িতে বসেই বিনোদনের আনন্দ নিতে, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম গুলির চাহিদা বেশ বেড়েছে। আর দর্শকদের চাহিদার কথা মাথায় রেখেই নানা ধরণের ওয়েব সিরিজ থেকে শুরু করে সিনেমা মুক্তি পেয়েছে হইচই এ। এবার সেই সবগুলির মধ্যে সেরার সেরা নির্বাচন করে নিল হইচই।
সম্প্রতি হয়ে গেল হইচই অ্যাওয়ার্ডস ২০২০। সারা বছর এই করোনাকালেও যারা দর্শকদের জন্য কাজ করে গেছেন এবার তাঁদের স্বীকৃতি দিল হইচই। সাধারণত আগের বছরের নভেম্বর থেকে চলতি বছরের নভেম্বর অবধি বেস্ট কাজ গুলিকে পুরষ্কার দেওয়া হয়। সেইমত ২০১৯ নভেম্বর থেকে ২০২০ নভেম্বর পর্যন্ত বিচার করে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এই বছর সেই তালিকায় যেমন রয়েছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, জয়া আহসান, পরম্ব্রত চট্টোপাধ্যায় অন্যদিকে অনির্বাণ ভট্টাচার্য, স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় এর মত তারকারা। চলুন দেখে নেওয়া যাক কার কার মাথায় উঠল সেরার শিরোপা।
মহিলা বিভাগে পুরনো মুখের সাথে কিছু নতুন মুখও পেয়েছেন সেরার শিরোপা। মোস্ট আউটস্ট্যান্ডিং ফার্স্ট অ্যাপিয়ারেন্স বিভাগে যুগ্মভাবে দুজন পুরষ্কার পেয়েছেন। রূপসা চট্টোপাধ্যায় পেয়েছেন ‘তানসেনের তানপুরা’ ওয়েব সিরিজের জন্য। এবং তুহিনা দাস পেয়েছেন ‘ব্রেকআপ স্টোরি’ ও ‘দময়ন্তী’- ওয়েব সিরিজের জন্য।
‘শব্দজব্দ’ ও ‘মিসম্যাচ৩’ ওয়েব সিরিজের জন্য পায়েল সরকার পেয়েছেন হইচই ডিভা অফ দ্যা ইয়ার এ্যাওয়ার্ড। এছাড়াও চরিত্রহীন৩ ওয়েব সিরিজের ‘কিরণময়ী’ চরিত্রে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন অভিনেত্রী নয়না গাঙ্গুলি। তাই চরিত্রহীন৩ ওয়েব সিরিজের জন্য, হইচই মোস্ট ওয়ান্টেড এ্যাওয়ার্ডটি পেয়েছেন তিনি। ‘কণ্ঠ’ ও ‘রবিবার’ এই দুটি ছবির জন্য পারফরমেন্স অফ দ্যা ইয়ার এ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন অভিনেত্রী জয়া হাসান। সাথে ‘তাসের ঘর’ ছবির জন্য পারফরমেন্স অফ দ্যা ইয়ার পেয়েছেন অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ও।
পুরুষ বিভাগে পারফরমেন্স অফ দ্যা ইয়ার এ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনজন। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ‘গুমনামী’ ও ‘রবিবার’ ছবির জন্য, বিক্রম চট্টোপাধ্যায় পেয়েছেন ‘তানসেনের তানপুরা’ ওয়েব সিরিজের জন্য এবং সৌরভ দাস পেয়েছেন ‘মণ্টু পাইলট’ ওয়েব সিরিজের জন্য।
করোনাকালে মানুষকে অসাধারণভাবে সচেতন করতে এগিয়ে এসেছিলেন পরম্ব্রত ও অঙ্কুশ। তাই আউটস্ট্যান্ডিং ফার্স্ট অ্যপিয়ারেন্স বিভাগে যুগ্মভাবে পুরষ্কার পেয়েছেন এই দুজন, পরম্ব্রত চট্টোপাধ্যায় ও অঙ্কুশ হাজরা দুজনেই পেয়েছেন ‘কেস জন্ডিস’ সিরিজের জন্য। এছাড়াও আমাদের সবার প্রিয় একেনবাবুও পেয়েছেন হইচই সবচেয়ে প্রিয় চরিত্রের এ্যাওয়ার্ড। অন্যদিকে অনির্বাণ ভট্টাচার্যের ঝুলিতে এসেছে হইচই মোস্ট ডিসায়ারড এ্যাওয়ার্ডটি।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…