আপনারা বিশ্বাস করবেন না, যে, আমরা যখন চুলে সিঁথি করি তা চুলের উপর সুপ্রভাব ও কুপ্রভাব দুই ফেলতে পারে। চুল পড়া ও আগা ফেটে যাওয়া এখন সাধারন সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এর জন্য আমরা নিজেরাই কম বেশি দায়ী।
চুলের জীবনচক্র অনেকগুলি বিষয়ের উপর নির্ভর করে এবং হেয়ার স্টাইল তাদের মধ্যে একটি। যারা তাদের চুলকে একই দিকে সিঁথি করেন রোজ তাদের জন্য এটি খুবই খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। একই দিকে প্রতিনিয়ত সিঁথি করে স্টাইল করলে সিঁথি মোটা হয়ে যায় টাক বেড়িয়ে আসে। তাছাড়া চুল পড়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।
আমরা চুলে যখন হেয়ার স্টাইল করি, মানে ধরে দিন রোজ যেভাবে একদিকে সিঁথি করে থাকি তখন চুলের একটা অংশে বেশি প্রেশার পরে। ফলে তা দুর্বল হয়ে ঝোরে পড়তে শুরু করে। তাই সিঁথির অবস্থান না পাল্টালে চুল পড়া বেড়ে যায়।
আপনি যদি নিয়মিত একই দিকে সিঁথি করে চুল বাঁধেন, তাহলে একবার আয়নার সামনে গিয়ে ভালো করে দেখুন, সিঁথি করা জায়গার চুল উঠে মাথার স্ক্যাল্প দেখা যাচ্ছে।
একই দিকে সিঁথি করে চুল আঁচড়ানোর আরেকটি খারাপ দিক হল, সূর্যের রশ্মি সরাসরি ওই জায়গায় প্রতিনিয়ত পরার ফলে মাথার ওই অংশের রঙ বাকি অংশের তুলনায় কালো হয়ে যায়। মাথার ওই অংশের ড্রাইনেস বেড়ে যায়। যার ফলে ওখানকার চুল ঝরতে শুরু করে কয়েকদিনের মধ্যে।
আরেকটা সমস্যা আছে একই দিকে সিঁথি করার। যখন আপনি পার্লার বা নিজে হেয়ার স্টাইল করার জন্য হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করবেন, তখন ড্রায়ারের গরম হাওয়া প্রতিবার ওই একই জায়গায় বেশিমাত্রায় পরে। যার ফলে ওখানের চুল দুর্বল হয়ে যায়, ঝরতে শুরু করে। আর কয়েকদিনের মধ্যে টাক দেখা দেয়।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…