ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ রাখতে শুধু নানা রকমের ক্রিম ব্যবহার করলে হবে না। স্কিনের চাই ভিতর থেকে পুষ্টি। আর তা লুকিয়ে আছে ঘরোয়া ফেস প্যাকে। যা ব্যবহার করে নিমেষে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে পাবেন। এগুলো স্কিনকে ভিতর থেকে পরিষ্কার করে ও মুখে এনে দেয় সতেজতা। যা প্রোডাক্ট ব্যবহার করে সম্ভব নয়।
দুধ আর মধু মিশিয়ে তরল এবং মসৃণ মিশ্রণ বানিয়ে নিন। স্নানের আগে মুখে এবং চাইলে সারা শরীরেও এই প্যাক লাগাতে পারেন। শুকিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন, শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন এবং স্নান করে নিন। সপ্তাহে তিনদিন এই প্যাক ব্যবহার করবেন।
শুষ্ক, ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে ত্বকে যে রুক্ষতা আসে সেটা হটিয়ে ত্বককে কাঁচা দুধ ময়েশ্চারাইজ করে। এর ল্যাকটিক এসিড ত্বকের উজ্জ্বলতা ফেরায়।
সব উপকরণ একসাথে মিশিয়ে মসৃণ পেস্ট বানিয়ে নিন। মুখসহ পুরো শরীরে ৩০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এরপরে পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে ১-২ দিন ব্যবহার করুন এই প্যাকটি।
সফট এই প্যাক ব্যবহারে ত্বকের শুষ্ক ভাব কমে যাবে, ত্বক আসবে বাড়তি গ্লো। পেঁপের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান অ্যান্টি-এজিং হিসেবে কাজ করে। আর প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে মধু ত্বককে নরম-কোমল রাখে। তাই হিম শীতেও ত্বক থাকে ন্যাচারালি গ্লোয়িং।
প্যাক বানিয়ে মুখে সমানভাবে লাগিয়ে নিন এবং যতক্ষণ না পর্যন্ত শুকাচ্ছে ততক্ষণ অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এরপর মুখ আলতো করে মুছে ভেজা ভেজা থাকতে ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। সপ্তাহে ২ দিন ব্যবহার করবেন এই প্যাক।
বেসন ত্বক উজ্জ্বল ও টানটান রাখতে সহায়তা করে। টকদই ত্বকের যেকোন দাগ দূর করতে সাহায্য করে। তাই ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল দেখায়।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…