প্রবাদে রয়েছে জন্ম-মৃত্যু-বিয়ে তিন বিধাতা নিয়ে। এর মধ্যে জন্ম ও মৃত্যুর ওপর আমাদের অধিকার না থাকলেও বিয়ের ওপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ থাকে আগাগোড়া। বিয়ে নিয়েও নানা মুনির নানা মত। বাল্যবিবাহ, বিধববিবাহর উত্তর যুগে আমরা এসে পৌঁছেছি সিঙ্গেল ওমেনহুড এর যুগে। যার পোশাকি নাম হলো – ‘স্পিনস্টার’।
সমাজকেন্দ্রিক জীবনব্যবস্থায় বিয়েটা অনেকের কাছেই মানসিক, শারীরিক ইত্যাদি লক্ষ্যপূরণের জন্য গঠিত একটা পরম্পরিক সম্পর্কের মেলবন্ধন হলেও, কিছুজনের কাছে কেবলই তা নিজের স্বাধীনতা হরণের মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়। একজন পুরুষের পক্ষে সমাজের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করা যতটা সহজ হয়, একজন নারীর ক্ষেত্রে বোধহয় ততোটাও নয়। কিন্তু একজন মেয়ে অবিবাহিত থেকে সারাটা জীবন কাটাতে পারে কিনা? এই প্রশ্ন যদি কেউ করেন তাহলে নীচে লেখা বিষয়গুলি ভালো করে পড়ুন। উত্তর পেয়ে যাবেন সহজেই।
বিয়ের পরবর্তী জীবনে আসা নানা নেতিবাচক প্রভাব বর্তমান প্রজন্মের কাছে বিয়ে নিয়ে এক বিভীষিকা তৈরি করেছে। অবিবাহিত জীবন কাটানো চাট্টিখানি কথা নয়। বিশেষ করে একজন মেয়েকে এরজন্য বহু প্রতিকূলতার সন্মুখীন হতে হয়।
বাবা মা এর প্রধান চিন্তার মধ্যে অন্যতম বিয়ে। তারা চান তাদের মেয়েকে যেকোনো মূল্যে সুখী দেখতে। এর জন্য অবশ্য গাঁটছড়া বাঁধাকেই তারা উৎকৃষ্ট বলে মনে করেন। তাই মেয়েদেরও অগত্যা তাদের মুখ চেয়েই বিয়ে করতে হয়।
সমাজে প্রচলিত ভ্রান্ত কুসংস্কার গুলির মধ্যে এটি চরমতম। তাদের ধারণা মেয়ের বয়স কম হলে তাতে বিয়ে দেবার সুবিধে। প্রতিষ্ঠিত পাত্রের সুনজরে আসে কমবয়সী মেয়ে। কিন্তু বয়সের গ্যাপ বেশি হলে মেয়েদেরকে ডমিনেট করার প্রবণতা দেখা দেয়। ফলস্বরূপ দাম্পত্য সম্পর্কের অবনতি।
আত্মীয় পরিজন থেকে শুরু করে পাড়া প্রতিবেশী প্রত্যেকেই আপনাকে এটা বোঝাবে যে সারাজীবন পথ চলার জন্য আপনার অবলম্বন হবেন একজন পুরুষই। অতিশিক্ষিত মেয়ের ভালো বর জোটেনা ইত্যাদি সেকেলে চিন্তাধারার মুখোমুখি হতে হয় হামেশাই।
আমরা সকলেই রক্তমাংসের জীব। আমাদের শরীরের চাহিদা বা যৌনতা ও স্বাভাবিক জীবনেরই অঙ্গ। বিয়ে এমন একটা প্রতিষ্ঠান যা শারীরিক সম্পর্ককে মান্যতা দিয়ে বৈধ করে। কিন্তু অনেকসময়ই দেখা যায় শারীরিক পরিতৃপ্তির পর পার্টনার সহযোগিতা করছেনা। ফলে জীবন হয় দুঃসহ।
বাহ্যিক সৌন্দর্য বা অন্ধ আবেগ দুই এর বশবর্তী হয়ে আমরা সারাজীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি। আমাদের আশা থাকে যে স্বপ্নের মানুষটিকে ঘিরে তার বাস্তবতা আমাদের হতাশ করে। ফলে বিচ্ছেদের আগুনে জ্বলে নিজের অপরিনামদর্শীতার জন্য হা হুতাশই সম্বল হয়।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…