ওপরের লেখা দেখে কি ভাবছেন,সবই কি বাড়িতেই বানিয়ে নেব নাকি! অত ঝামেলায় কে যাবে। কিন্তু বাজারের নাইট ক্রিমগুলো তো কোনোটা উজ্জ্বলতা দিচ্ছে,আবার কোনোটা এজিং এর জন্য স্পেশাল।
একইসাথে কি সবকিছু দিচ্ছে? কিন্তু নাইট ক্রিম মানে তো সবই। তাহলে সবকিছু পাবার জন্য কি একসাথে চার পাঁচটা ক্রিম ব্যবহার করবেন? না তো,সেই জন্যই বাড়িতে বানান নাইট ক্রিম।
কি ভাবছেন খুব ঝামেলা? আরে নাইট ক্রিম বানানো খুব সহজ। কারণ খুব সহজ কিছু উপকরণ দিয়েই হয়ে যাবে এটি। খরচাও কম, আবার সবরকম উপকারিতা পাওয়া যাবে একটা ক্রিমেই। স্কিনকে রাখবে হাইড্রেটেড, উজ্জ্বল এবং স্কিন এজিংও রুখবে।তাই আজ শেয়ার করছি,খুব সহজ কয়েকটা নাইট ক্রিম বানানোর উপায়।
স্কিনকে দিন অ্যাপেলের পুষ্টি।কারণ অ্যাপেলে আছে ভিটামিন এ,বি,সি ও প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট।এছাড়াও আরও অনেক পুষ্টিগুণ তো রয়েছেই যা স্কিনকে ইয়ং ও উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে এবং এর সাথে বাকি উপাদানগুলো স্কিনকে হাইড্রেটেড রাখে।
বাজারের ক্ষতিকর কেমিক্যাল যুক্ত নাইট ক্রিমের থেকে অনেক ভালো।কারণ এটা প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি যেটা সত্যি স্কিনের এজিংকে ধরে রাখতে সাহায্য করে।
স্কিন খুব ড্রাই? তাহলে এই নাইট ক্রিমটা আপনার জন্য বেস্ট যেখানে স্কিন নরম স্মুথ ও গ্লোয়িং হবে।
অলিভ তেল স্কিনকে যেমন গ্লোয়িং করে তোলে, তেমনই স্কিনকে হাইড্রেটেড রাখে ও অ্যান্টি এজিং হিসাবেও কাজ করে।
তাহলে দেখলেন তো, নাইট ক্রিম বানানো কত সহজ।এবার আপনি বলুন কোনটা বেশী ভালো,বাজারের দামি কেমিক্যাল যুক্ত নাইট ক্রিম নাকি কম খরচায় আসল প্রাকৃতিক নাইট ক্রিম যেটা স্কিনকে সত্যি ভেতর থেকে হেলদি করে তুলবে।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…