দুধের স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে আলাদা করে যতই বলা হোক ততই কম। আর বিশেষত সৌন্দর্যচর্চায় কাঁচা দুধ সেই প্রাচীনকালের রানিদের আমল থেকে চলে আসছে। আপনার ত্বক সাধারণ, শুষ্ক বা তৈলাক্ত যেমনই হোক না কেন কাঁচা দুধ ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বকের হারিয়ে যাওয়া জেল্লা ফিরে আসে।
ক্লিনজার হিসাবে, ময়েশ্চারাইজার হিসাবে এমনকী স্ক্রাব হিসাবেও দুধ কিন্তু ত্বকের ওপর অসাধারণ কাজ করে। তবে শুধু কাঁচা দুধ ব্যবহার না করে দেখে নিন দুধের পাঁচটি অসাধারণ ফেস প্যাক, যা আপনার ত্বকের হারানো জৌলুস ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে।
ত্বকে বলিরেখা পড়ে গিয়েছে? কোনও ক্রিম বা প্যাক কাজ করছে না? তাহলে আপনাদের জন্য রইল দুধের এই ফেসপ্যাক। যা ব্যবহারের কয়েকদিনের মধ্যেই বলিরেখা মুছে যেতে দেখতে পাবেন। ত্বক টানটান হয়ে উঠবে সহজেই।
বিশেষত তৈলাক্ত ত্বকের জন্য এই ফেস প্যাক ভীষণভাবে কার্যকরী। কারণ ওটস ত্বকের অতিরিক্ত তৈলাক্ত ভাব শুষে নেয়। পাশাপাশি দুধ আর মধু ত্বকের জেল্লা বাড়াতে সাহায্য করে।
ত্বককে উজ্জ্বল বানাতে এই প্যাকটি খুবই কার্যকরী। পাশাপাশি ত্বককে ময়েশ্চারাইজড করতে এই প্যাক খুবই ভালো কাজ করে। শীতের সময় ড্রাইনেস দূর করতে অবশ্যই এটি ব্যবহার করবেন।
কাঁচা দুধে থাকা অ্যান্টিট্যানিং উপাদান রোদে পোড়া ট্যান রোধ করতে সাহায্য করে। সেইসঙ্গে ত্বক উজ্জ্বল করার অত্যন্ত প্রাচীন একটি ফর্মুলা এটি। বিশেষত যাদের বিয়ে সামনেই তাঁরা এই প্যাকটি অবশ্যই ব্যবহার করুন।
৪০ এর পরে এই ফেস প্যাকটি ব্যবহার করুন, বিশেষত যাদের ত্বকে রিঙ্কল পড়ে গিয়েছে তারা এই প্যাকটি অবশ্যই ব্যবহার করুন। খুবই ভালো কাজ করে ত্বকের যত্ন নিতে এটি।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…