জমিয়ে স্টাইল তো করলেন, আপনার পছন্দের সাজে নিজেকে সাজিয়েও তুললেন। কিন্তু ঠিকঠাক ফ্যাশন টিপস জানেন না, তাই আপনার সাধের সাজটাই সকলের চোখে হাস্যকর হয়ে গেল। দিনের শেষে জোকার হয়ে বাড়ি ফিরলেন। কিন্তু ভাবুন তো, যদি জেনে নেন এই দারুণ ১০ টা ফ্যাশন টিপস, তাহলে কি ভালোই না হয়! তবে তার জন্য কিন্তু পড়তে হবে আজকের আর্টিকল।
নিজের বডি শেপ, ফিগারকে ভালো করে জানুন। মনে রাখবেন আপনার স্টাইল কিন্তু শুরুই হয় ফিগার থেকে। আর নিজের ফিগারকে না জানলে সেখানেই সব শেষ। অতি ভালো ড্রেসও তাহলে আপনার ফিগারে বেঢপ লাগতে পারে। তাই নিজের ফিগার সম্পর্কে সচেতন হন।
বেশীরভাগ মেয়েই কিন্তু ঠিক সাইজের ব্রা পরেন না। আর তাই দেখা যায় বডি শেপে নানা সমস্যা। নিজের সাইজকে জানা কিন্তু খুব দরকার। তাই এবার ব্রা কেনার আগে ভালো করে নিজের মাপ জানুন। কারণ একটা সঠিক সাইজের ব্রা আপনার কনফিডেন্সকেই অনেক গুণ বাড়িয়ে দিতে পারে।
অনেকেই ভাবেন অন্তর্বাস তো আর দেখা যায় না বাইরে থেকে। তাই কম দামের যাহোক একটা কিনে নিলেই হবে। কিন্তু এটা আপনার শরীরের পক্ষে একদম ভালো না। অন্তর্বাস সবসময় দামী আর ভালো কোয়ালিটির কিনবেন। আর সুতির জিনিস ব্যবহার করতে চেষ্টা করুন।
ক্লাসিক স্টাইলে ফ্যাশন কিন্তু অল টাইম ফ্যাশন হিট। আর সেইজন্যই আপনার ওয়ার্ড্রোবে যদি থাকে একখানা ট্রেঞ্চ, লেদার বা ডেনিমের স্টাইলিশ হট জ্যাকেট, তাহলে ক্লাসিক স্টাইলে আপনাকে কুল লাগতে বাধ্য।
পাম্পশু তো পরেন। কিন্তু মিষ্টি লাল একটা পাম্পশু কিন্তু আপনার স্টাইলের সংজ্ঞাটাকেই পালটে দিতে পারে। তাই আপনার শু র্যাকে একটা রাখতেই পারেন। সব ড্রেসের সাথেই ইউনিক লাগবে।
উলেরই হোক, বা সিল্ক আর সাটিনেরই হোক, শীতকালই হোক, কি গরমকাল– ফ্যাশনে ইন থাকতে হলে আজই কিনে ফেলুন ডিজাইনার স্কার্ফ। অনেক ভালো ডিজাইন পাবেন। পছন্দেরটা কিনে নিন।
যাই বলুন, জিনস ছাড়া কিন্তু আজকের মেয়েরা অচল। আর একটা দারুণ জিনস কিন্তু আপনার লুকে একটা এক্সট্রা স্মার্টনেস অ্যাড করে। তবে হ্যাঁ, নিজের ফিগার বুঝে কিনতে কিন্তু ভুলবেন না।
দেখুন, জামার রঙ ঠিক করে ম্যাচ করে পরা কিন্তু মাস্ট। আগে বুঝুন কোন রঙ আপনার ওপর ভালো খুলবে। তারপর সেই অনুযায়ী জামাকাপড় পছন্দ করুন।
জামাকাপড় ঠিক করে না ধোওয়ার জন্য কিন্তু আপনার অনেক দামী জামাকাপড় নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সাদা জামার সাথে রঙিন জামা যেমন একসাথে কাচবেন না, তেমনই ওয়াশিং মেশিনে ব্রা কাচবেন না ভুলেও। সোয়েটার কাচার সময় যেমন আলাদা ডিটারজেন্ট ব্যবহার করবেন।
যখনই দেখবেন কোনো ভুলভাল জামাকাপড় পরেছেন, একদম চাপ নেবেন না। স্টোল জড়িয়ে দিব্য লেয়ার স্টাইল করে নিন। জামাকাপড়ের খুঁতও ঢাকা যাবে। আর দেখতেও বেশ ফ্যাশনেবল লাগবে।
আর যাই করুন না কেন, যেভাবেই করুন না কেন, নিজের ওপর কনফিডেন্সটা কিন্তু রাখতে ভুলবেন না। কনফিডেন্স নিয়ে ক্যারি করুন সব পোশাক। ওতে আপনাকে ফ্যাশনেবল আর স্টাইলিশ লাগবে।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…