আচ্ছা আপনি খেতে অথবা খাওয়াতে খুব ভালোবাসেন ? তাহলে ফুলকপির এই তিনটি আইটেমের সঙ্গে, নিজের হাসি এবং প্রিয়জনদের হাসি ভাগ করে নিন। আর চটজলদি বানিয়ে ফেলুন, মনের মত যে কোন একটি রেসিপি।
উপকরণ
মাঝারি ধরনের ফুলকপি একটি, টক দই ৫০ গ্রাম, রসুন ২ কোয়া, পেঁয়াজ ২ টি, আদা দুই চামচ, চিনি ১ চামচ, ১০০ গ্রাম ঘি বা তেল, ১ চামচ গরম মসলার গুঁড়ো এবং নুন আন্দাজমতো।
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে ফুল ভেঙ্গে ফুলকপি টুকরো টুকরো করুন। এবার পেঁয়াজ কাটুন। কাটা পেঁয়াজের কিছুটা রেখে দিন, বাকিটা আদার সঙ্গে ভালো করে বাটুন। এই আদা ও পেঁয়াজ বাটার মধ্যে নুন ও চিনি মিশিয়ে রেখে দিন।
এখন ফুলকপির টুকরোতে দই মাখিয়ে তা ঘন্টাখানিক রাখুন। কড়াইতে ঘি বা তেল দিয়ে যে কাটা পেঁয়াজ গুলি রেখেছিলেন, তা ভেজে দই মাখা ফুলকপি তাতে ছাড়ুন।
একটু ভাজা হলে তার ভেতর আদা বাটা ও পেঁয়াজ বাটা এবং রসুন দিয়ে কসুন। তার ভেতর এবার দু কাপ গরম জল দিয়ে ভাল করে ফোটান।
ফুলকপি সেদ্ধ হয়ে গেলে তা নামিয়ে তার ভেতর গরম মসলা মিশিয়ে পরিবেশন করুন।
উপকরণ
একটি বড় সাইজের ফুলকপি (টুকরো করা), পোস্ত বাটা ২ চামচ, চার মগজ বাটা ১ চামচ, নারকেলের দুধ ১ কাপ, নুন আন্দাজ মতন, হলুদ, কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো, কাঁচালঙ্কা বাটা, ধনেপাতা বাটা এবং সরষের তেল পরিমাণমতো, মটরশুঁটি ১ কাপ, দুইটি টমেটো বাটা আর ক্যাপসিকাম টুকরো কয়েকটি।
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে কড়াইতে তেল গরম করে তাতে ফুলকপির টুকরোগুলো দিয়ে ভালো করে ভেজে নিন। পরিমাণ মতো নুন ও হলুদ দিন।
এবার আঁচ কমিয়ে দিয়ে একে একে পোস্ত বাটা, চার মগজ বাটা, কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো, মটরশুঁটি, টমেটো বাটা এবং ক্যাপসিকাম টুকরো উপরিউক্ত পরিমাণে দিয়ে কষে নিন।
কড়াইতে তেল ছেড়ে দিলে, নারকেলের দুধ দিয়ে ঢেকে দিন ১০ মিনিট। এবার ধনেপাতা বাটা এবং কাঁচালঙ্কা বাটা দিয়ে নামিয়ে পরিবেশন করুন।
উপকরণ
একটা মাঝারি সাইজের ফুলকপি, চিংড়ি মাছ মাঝারি আকারের (ছোট বাটির এক বাটি), ২০০ গ্রাম বাসমতী চাল, ১ কাপ মটরশুঁটি, টমেটো পেস্ট এক কাপ, ক্যাপসিকাম টুকরো পরিমাণমতো, গাওয়া ঘি ৪ চা চামচ, নুন, হলুদ, চিনি এবং কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো আন্দাজমতো, গোলমরিচ গুঁড়ো ১/২ চামচ, কাঁচা লঙ্কা বাটা ১ চামচ, রসুন এবং আদা বাটা হাফ চামচ।
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে ফুলকপির থেকে ফুলগুলি ছাড়িয়ে নিন। এবার বাসুমতী চালের ভাত করুন, চালটা একটু শক্ত থাকতে নামাবেন। কড়াইতে পরিমান মত সাদা তেল দিয়ে, চিংড়ি মাছ গুলি ভেজে পাশে রাখুন। ওই তেলে তেজপাতা, শুকনো লঙ্কা, গোটা জিরা এবং গরম মসলার ফোঁড়ন দিন।
একটু নাড়াচাড়া করে, ফুলকপির টুকরো গুলিকে কড়াই এর মধ্যে দিয়ে দিন। ভালোভাবে ভাজা হয়ে গেলে তাতে রসুন বাটা, আদা বাটা, নুন, হলুদ, কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো, টমেটো পেস্ট, মটরশুঁটি, ক্যাপসিকাম এবং চিনি উপরিউক্ত পরিমাণে দিয়ে, কম আঁচে নাড়াচাড়া করুন।
প্রয়োজনে সামান্য জল দিতে পারেন। ১০ মিনিট পর তাতে ভাত আর ভাজা চিংড়ি মাছ দিয়ে দিন। ব্যাস আপনার রান্না একদম তৈরি। শুধুমাত্র নামানোর আগে, কাঁচা লঙ্কা, ঘি ও গোলমরিচ ছড়িয়ে, গরম গরম পরিবেশন করুন।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…