চুলের যত্ন

বিউটি ও স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট যা পশ্চিমবঙ্গে তৈরি হয়

আপনাদের সঙ্গে অনেক দিন ধরেই অনেক রকমের বিউটি টিপস শেয়ার করেছি। বেশির ভাগই ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের আর চুলের যত্ন। আমরা বাঙালিরা অনেক দিন ধরেই কিন্তু রূপের যত্ন নিতে বেশ এগিয়ে। আর তার জন্য বাংলা নিজে রূপচর্চার জন্য হরেক নামী এবং দামী প্রোডাক্ট তৈরি করে আসছে।

আজ আপনাদের এমনই কয়েকটি ব্র্যান্ডের নাম বলব যা বাঙালিদের হাতে তৈরি। আর শুধু তৈরিই নয়, ভারত তথা বিশ্বের নিরিখে জন্ম দিয়েছে আলাদা পরিচয়ের।

১. বোরোলিন

‘সুরভিত অ্যান্টিসেপটিক ক্রিম বোরোলিন’- একদিন এই কথা আমাদের ঘরে ঘরে জনপ্রিয় হয়েছিল। বা ধরুন, জীবনের ওঠাপড়া যেন আপনার গায়ে না লাগে, ঋতুপর্ণ ঘোষের এই ট্যাগ লাইন একদিন বিখ্যাত হয়েছিল বাঙালিদের মধ্যে। বোরোলিনই হল সেই বিউটি যা বাঙালির হাতে তৈরি এবং ১৯২৯ সাল থেকে আজ পর্যন্ত সমান জনপ্রিয়। গৌরমোহন দত্ত সেই ব্রিটিশ আমলে আত্মনির্ভরতার শিক্ষা দিয়েছিলেন এই বোরোলিনের মাধ্যমে।

ক. বোরোলিন ক্রিম

এটি হল এই কোম্পানির বেস্ট সেলিং প্রোডাক্ট। আমাদের কেটে গেলে এখনও আমরা প্রথমেই বলি বোরোলিন লাগাতে। আর ত্বকের শুষ্কতা, রুক্ষতা কমাতে বা ত্বকের সার্বিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে বোরোলিন যে কতটা কার্যকরী তা তো বিদ্যা বালানের হাত ধরে বোরোলিনের বিজ্ঞাপনে আপনারা দেখেইছেন। শীতকালে এখনও পর্যন্ত কিন্তু বোরোলিনের বিক্রি অনেক দামী ব্র্যান্ডের চক্ষুশূলের কারণ। টিউব বা গোল কন্টেইনারে পেয়ে যাবেন এটি।

খ. গ্লো সফট

বোরোলিনের তৈরি ফেস ওয়াশ। মূলত হলুদ দিয়ে তৈরি এই ফেস ওয়াশ আমাদের মুখ পরিষ্কার করতে যেমন সাহায্য করে, তেমনই মুখের অতিরিক্ত তেলতেলে ভাব কমায়। এর সঙ্গে মুখে কোনও দাগ-ছোপ থাকলে, ব্রণর দাগ থাকলে তাও কিন্তু অনায়াসে কমিয়ে আনে এই প্রোডাক্ট। নিয়মিত ব্যবহার করলে কিন্তু বাইরের দূষণ থেকে ত্বক খুব ভালো ভাবে নিরাপত্তা পায়।

গ. এলিন

চুলের জন্য এককথায় এটি একটি বেস্ট প্রোডাক্ট। আজ থেকে নয়, প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এই তেল ব্যবহার করা হচ্ছে। অনেক বড় বড় অভিনেতাও নাকি এই তেল ব্যবহার করতেন। সবচেয়ে বড় কথা হল এই তেলের গন্ধ। রাতে যাদের ঘুম হয় না, তারা কিন্তু এই তেল মাথায় মেখে শুলে ভাল ঘুম আসবে। চুল পড়া থেকে খুশকি, সবেরই রামবাণ এই এলিন তেল।

ঘ. সুথল

সুথল বিশেষ করে একটি লিকুইড অ্যান্টিসেপটিক। গরমে আর বর্ষার সময়ে এর ব্যবহার অনেক বেড়ে যায়। গরমকালে বাইরে থেকে এসে আমরা যখন স্নান করি তখন জলে কয়েক ফোঁটা এই সুথল দিলে আমরা তখনই ফ্রেস হয়ে যাই। বর্ষায় রাস্তায় জল, কাঁদা বেশি হয়। সেগুলো মাড়িয়ে বাড়ি এলে বা পা অনেক ক্ষণ ভিজে থাকলে ইনফেকশন বেশি হয়। সুথল সেখানে ভালো কাজ দেয়। সুথল জলে গুলে সেই জলে পা ভিজিয়ে রাখলে ইনফেকশন আর হয় না।

ঙ. রুকশা

করোনার সময়ে এই প্রোডাক্ট সবচেয়ে দরকারি। হ্যাঁ, এটি হ্যান্ড স্যানিটাইজার। এতে ৭২% অ্যালকোহল আছে, তাই এটি খুবই কার্যকরী। এর সঙ্গে আছে নিম আর অ্যালোভেরা। যদি আপনি ভাবেন কোন হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করবেন, নিশ্চিন্তে এটি কিনুন। সারা বছর ব্যবহার করুন আর জার্ম ফ্রি থাকুন।

চ. নো-প্রিক্স

মশার উৎপাত বাংলায় বরাবরই বেশি। তার ওপর ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু তো আছেই। তাই একজন বাঙালি বুঝবেন মশার হাত থেকে বাঁচা কতটা জরুরি। বোরোলিন তাই এনেছে নো-প্রিক্স স্প্রে। এটি নিশ্চিন্তে গায়ে স্প্রে করতে পারেন বা জামায়। কোনও সাইড এফেক্ট কিন্তু এর নেই। আর এর গন্ধও খুব ভালো।

২. কেয়া শেঠের অ্যারোমাথেরাপি

পূর্ব ভারতের তো বটেই, গোটা ভারতের সম্ভবত প্রথম অ্যারোমাথেরাপিস্ট, জাতীয় পুরস্কার জয়ী কেয়া শেঠ বাংলার গর্ব। তিনি আর তার প্রোডাক্ট একটি ব্র্যান্ড। ত্বক বা চুলের যে কোনও সমস্যায় কেয়া শেঠের হাত ধরা মানেই সমস্যা থেকে মুক্তি।

ক. চুলের যত্নে

চুল পড়া, খুশকি, চুলের গ্রোথ বৃদ্ধি সবেতেই কেয়া শেঠের প্রোডাক্ট হাজির। সবচেয়ে সহজলভ্য চুলের প্রোডাক্ট অ্যালোপেক্স আর রুট অ্যাক্টিভ হেয়ার ভার্টিলাইজার। যদি আপনার খুব চুল পড়ে, টাক পড়ে যেতে শুরু করে, তাহলে ব্যবহার করুন অ্যালোপেক্স পেন্টা।

চুলের বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করুন হেয়ার গ্রোন হেয়ার অয়েল, চুলের কালো ভাব বজায় রাখতে ব্ল্যাক সাইন অয়েল, হেয়ার প্রোটিন প্যাক। পার্লারে না গিয়েও যদি পার্লারের মতো জেল্লা চান চুলে তাহলে ব্যবহার করুন হেয়ার স্পা প্যাক। এর সঙ্গে ব্যবহার করুন হানি শ্যাম্পু বা স্পা শ্যাম্পু। শ্যাম্পুর পর ব্যবহার করুন কেয়া শেঠের হেয়ার সিরাম।

খ. ত্বকের সাধারণ যত্নে

প্রথমত আমাদের দরকার মুখ পরিষ্কার করার জন্য ফেস ওয়াশের। কেয়া শেঠ এনে দিয়েছেন ফ্রেস লুক ফেস ওয়াশ, তাও আবার নিম, গোলাপ, মধু এই ধরণের নানা ফ্লেভারের। যদি আপনার তেলতেলে স্কিন হয় তাহলে ব্যবহার করুন ক্লিন অ্যান্ড কেয়ার প্যাক বা অ্যাকোয়া সলিউশন। টোনার দরকার? আছে তো কেয়া শেঠ নিম ওয়াটার।

কেয়া শেঠের আমব্রেলা সানস্ক্রিন কিন্তু এখন প্রায় একটা নাম। ত্বকের উজ্জ্বলতার জন্য ব্যবহার করুন ফেয়ার অ্যান্ড ব্রাইট ক্রিম, স্কিন হাইড্রেটিং গ্লো বুস্টিং টোনার, সফট অ্যান্ড স্মুথ ফেয়ারনেস বডি ময়েশ্চারাইজার। যদি খুব তাড়াতাড়ি ফল পেতে চান তাহলে ব্যবহার করুন টেট্রা কমপ্লেকশন রিজিউভিনেশন ক্রিম।

গ. ত্বকের বিশেষ যত্নে

চোখের তলায় কালি পড়ে যাচ্ছে? চিন্তা না করে হাত ধরুন ডার্ক সার্কেল রিমুভিং ক্রিমের। কয়েক সপ্তাহে এটি কালো দাগ দূর তো করবেই, সঙ্গে আনবে আলাদা জেল্লা। চোখের নিচের ফোলা ভাবও দূর করবে।গরমের দেশ আমাদের, তাই ট্যান তো পড়বেই। ট্যান তোলার জন্য কেয়া শেঠ এনেছেন অক্সি ডি-ট্যান প্যাক। এই প্রোডাক্টটি কিন্তু একটি সাড়া ফেলে দেওয়া প্রোডাক্ট।

বয়সের ছাপ আসছে মুখে? আজকের দিনে চিন্তায় তো এমনিতেই আমরা আগে বুড়িয়ে যাচ্ছি বলে মনে হয়।এখন কিন্তু আর কেউ বুঝতে পারবেন না আপনার বয়স কত।কারণ আপনি ব্যবহার করবেন স্টপ এজ ক্রিম।নামেই বুঝতে পারছেন, এটি আপনার বয়স ধরে রাখতে, অর্থাৎ তারুণ্য বজায় রাখতে সাহায্য করবে।

৩. ডঃ দেবব্রত সেনের পরম্পরা আয়ুর্বেদ

রূপচর্চার জগতে মহিলাদের বাড়বাড়ন্ত খানিক বেশি। কিন্তু তার মধ্যে অন্য মাত্রা এনেছেন ডঃ দেবব্রত সেন। বংশপম্পরায় আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডঃ দেবব্রত সেন নিজে আর তার ব্র্যান্ড পরম্পরা একটি আলাদা মাত্রা যোগ করেছে বাংলার রূপচর্চার জগতে।

সবচেয়ে বড় কথা হল, উনি শুধু বাইরে থেকে প্রোডাক্ট মাখতে দেন না, উনি খেতেও বলেন ওষুধ। ভিতর থেকে রোগ সারানোর কথা বলেন। এখানেই উনি অনন্য।

ক. চুলের জন্য পরম্পরা

চুলের সার্বিক উন্নতির জন্য ডঃ দেবব্রত সেন যে ওষুধটি খেতে বলেন তার নাম কেশশক্তি ক্যাপসুল। এটি চুল ভিতর থেকে শক্ত করে। এর সঙ্গে তেল হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন কোল্ড প্লাস হেয়ার অয়েল বা হেয়ার ভার্টিলাইজার। শ্যাম্পু করার জন্য আছে কুন্তলশ্রী শ্যাম্পু আর কুন্তলশ্রী প্লাস শ্যাম্পু।

চুলের গ্রোথ ভালো করার জন্য ব্যবহার করুন কেশপূর্ণা। চুলে স্পা করার মতো লুক দিতে চ্যাং? আছে তো কেশপূর্ণা হেয়ার স্পা। শ্যাম্পু করার পর বা কোথাও যাওয়ার আগে জাস্ট চুলে ব্যবহার করুন হেয়ার সিরাম। সঙ্গে সঙ্গে চুলে আসবে আলাদা জেল্লা। এছাড়া নিরাপদে চুল রঙ করার জন্য ব্ল্যাক হেনা তো পাচ্ছেনই।

খ. মুখের জন্যও পরম্পরা

চুলের পাশাপাশি ত্বকের সার্বিক জত্নেও পরম্পরার প্রোডাক্ট কথা বলে। স্কিনের ক্ষেত্রে পরম্পরার বেস্ট প্রোডাক্ট অঙ্গশ্রী। স্ক্রাব করার জন্য খুব ভালো অপশন হতে পারে অঙ্গশ্রী স্কিন স্ক্রাবার। মুখ পরিষ্কার করার জন্য অ্যালোভেরা ফেস ওয়াশ বা কেশর শাওয়ার জেল, সবই কিন্তু অনবদ্য। টোনার হিসেবে কিউকামবার টোনার ব্যবহার করতেই পারেন।

পরম্পরার কমপ্লিট কেয়ার ক্রিম খুবই জনপ্রিয় একটি ক্রিম। পরম্পরা আলাদা করে দিনের আর রাতের যত্নের জন্য ক্রিম এনেছে। দিনের জন্য অল ডে কেয়ার আর রাতের জন্য অল নাইট কেয়ার ব্যবহার করতে পারেন। এই সব প্রোডাক্টের জন্যই কিন্তু ডঃ সেন রাষ্ট্রপতির থেকে পুরস্কার পেয়েছেন। সুতরাং নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারেন।

৪. সৌমি’স ক্যান প্রোডাক্ট

কম বয়সের সবচেয়ে জনপ্রিয় রূপ বিশেষজ্ঞ সৌমি গুপ্তা। তার ‘ক্যান’ প্রোডাক্ট এখন সত্যিই বাজারের অন্যতম বেস্ট প্রোডাক্ট। চুল থেকে ত্বক, সব ক্ষেত্রেই তিনি সমান দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। তাই জন্যই তো তার ঝুলিতে এসেছে রাজীব গান্ধী শিরোমণি পুরষ্কার।

ক. চুলের এ টু জেড কেয়ার

চুল পড়ার সমস্যায় ভুগছেন? নিশ্চিন্তে ব্যবহার করুন গ্রো হেয়ার লোশন আর গ্রো প্লাস হেয়ার ভার্টিলাইজার। এর সঙ্গে গ্রো হেয়ার শ্যাম্পু তো রইলই। এর পাশাপাশি উনি একটি বিশেষ জিনিস এনেছেন আমাদের জন্য।সেটি হল গ্রো প্লাস টি। উনিও বিশ্বাস করেন ভিতর থেকে সুস্থ হওয়াই আসল সুস্থ হওয়া। তাই বিভিন্ন হার্বের মিশ্রণে উনি এনেছেন এই চায়ের মতো একটি ভেষজ জিনিস যা সহজে খেয়ে নেওয়া যায়।

চুলের আরেক সমস্যা শুষ্কতা। এর জন্যও উনি আছেন। আল্টিমেট সাইন হেয়ার সিরাম আর সিল্ক লোশন হেয়ার মাস্ক চুলে ব্যবহার করবেনই।তার সঙ্গে সিল্ক শ্যাম্পু আর সিল্ক কন্ডিশনার অবশ্যই ব্যবহার করুন।আরও উজ্জ্বলতা পেতে ব্যবহার করুন সিল্ক সিরাম।কয়েক দিনের মধ্যেই পার্থক্য বুঝতে পারবেন।

খ. ত্বকের যত্ন

খুব ব্রণ হচ্ছে? মুখ তেলতেলে লাগছে সবও সময়ে? ক্লিয়ার ওয়ান ফেস ওয়াশ ব্যবহার করুন। সঙ্গে নিয়ম করে নিম সলিউশন ব্যবহার করতে ভুলবেন না। এর সঙ্গে টাচ পাউডার আর মিন্ট ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করলে ত্বকের তেলতেলে ভাব একেবারে চলে যাবে, ত্বক হবে সুন্দর।স্কিনের আরেক সমস্যা হল দাগ হওয়া। কালচে ভাব চলে আসা।

রোজ ইয়ং প্লাস ফেস ওয়াশ ব্যবহার করুন।তার পর লাগান রোজ প্লাস ওয়াটার। ইয়ং ময়েশ্চারাইজার আর ফেয়ার সিরাম কয়েক সপ্তাহে কালো ভাব দূর করে আনবে অসাধারণ জেল্লা।

গ. সৌমির স্পেশাল কেয়ার

আগেই বলেছিলাম, সৌমি বিশ্বাস করেন ভিতর থেকে সুস্থ থাকা। তাই উনি ভিতর থেকে কীভাবে ট্যান দূর করা যায় তার উপায় বের করেছেন। সকালে উঠে উনি তাই আমাদের খাবার জন্য এনেছে টক্স টি ব্যাগ। এটি নিয়ম করে চায়ের মতো খেলেই আমাদের শরীরের ট্যান দূর হয়ে যাবে।

এর সঙ্গে আছে থিন অ্যাক্টিভ টি। এটি নিয়ম করে খেলে আর ডায়েট মানলে খুব তাড়াতাড়ি রোগা হওয়া যায়। আর ফ্যাট রিডিউস হলে তো ট্যান কমেই। আর ট্যান কমা মানে শরীর ভালো হওয়া, হারানো জেল্লা ফেরত পাওয়া।

এবার আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন, আয়ুর্বেদ মতে রূপচর্চায় কেরল এগিয়ে থাকলেও বাংলাতেও কাজ হচ্ছে অনেক। সেই কাজের সুফল পাচ্ছি আমরাও। তাই দেরী না করে আপনার পছন্দের প্রোডাক্টের হাত ধরুন আর সুস্থ থাকুন।

অভীক সরকার

Recent Posts

মুখের রোমকূপ বা পোরস ঢাকার মেকাপ টিপস

আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…

3 বছর ago

থুঁতনির জেদি ব্ল্যাকহেডস তোলার ৬টি উপায়

পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…

3 বছর ago

মেয়েরা বিয়ের কথা শুনে লজ্জায় যে ১০টি জিনিস অজান্তেই করে

আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…

3 বছর ago

ঘরের দেওয়ালে নোনা ধরছে? দূর করুন ঘরোয়া কৌশলে

বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…

3 বছর ago

ময়েশ্চারাইজার কেন এত উপকারি ত্বকের যত্ন নিতে? ব্যবহারের সঠিক নিয়ম।

ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…

3 বছর ago

নারকেল তেল দিয়ে ত্বকের যত্ন! উজ্জ্বল, চকচকে ত্বকের গোপন রহস্য!

প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…

3 বছর ago