সেকি ব্যোমকেশের কি কোন সাইকোলজিক্যাল সমস্যা হল নাকি? আরে না না ব্যোমকেশের ভূমিকায় যে দিব্যি জটিল রহস্যের সমাধান করে চলেছে একের পর এক, তার কাছে কোন সমস্যা কি বড় হতে পারে?
কখনো ব্যোমকেশ তো কখনো ড্রাকুলা, একের পর এক চরিত্রে পর্দা কাঁপিয়ে তিনি এখন টিনএজার থেকে টুম্পা সবারই হার্টথ্রব বলা চলে। এবার অনির্বাণ ভট্টাচার্যকে আমরা দেখব এক অন্য রূপে। এই নতুন ভূমিকায় অনির্বাণ কি আগের মতই মন জয় করতে পারবেন? কিন্তু কোন ভূমিকায় দেখা যাবে তাকে?
অনির্বাণ ভট্টাচার্য মানেই, মনে আসে তার সাবলীল অভিনয়। একের পর এক চ্যালেঞ্জিং ভূমিকায় তিনি মন জয় করেছেন সকলের। এবার তাকে দেখা যাবে এক সাইকোর ভূমিকায়।
বিরসা দাশগুপ্তর পরিচালনায় আসছে তার নতুন ছবি ‘সাইকো’। যেখানে মুখ্য ভূমিকায় থাকবেন তিনি। ছবিটির প্রযোজনা করবে SVF। ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে ছবির প্রথম পোস্টার। যেটি টুইটে শেয়ার করেছেন অনির্বাণ।
অনির্বাণ ছাড়াও এই ছবিতে দেখা যাবে চান্দ্রেয়ী ঘোষ, পায়েল দে, দেবেশ চট্টোপাধ্যায় সহ নাট্য জগতের বহু জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বকে। তবে অনির্বাণের চরিত্রের নাম এখনো জানানো হয়নি নির্মাতাদের তরফে।
চারিদিকে আমরা অহরহ খুনের ঘটনা শুনি। কিন্তু কেন মানুষ খুন করে? বা সেই সময় তার মনের ভিতর কি চলে? এইসব প্রশ্নই তুলে ধরেছেন পরিচালক। আর এইসব প্রশ্নেরই উত্তর দেবেন অনির্বাণ ভট্টাচার্য।
ছবির গল্প সম্পর্কে স্পষ্ট কিছু জানা না গেলেও, কিছুটা আভাস পাওয়া যাচ্ছে। শহর কলকাতাকে ঘিরে ছবির গল্প। শহর কলকাতায় খুন হচ্ছে একের পর এক পুলিশ বিভাগের লোকরা। কিন্তু এই খুনের পিছনে কে বা কারা সেটাই ধরা যাচ্ছে না। তাই তাদের ধরতে দরকার হয়ে পড়ে একজন মনবিদের।
কারণ অপরাধী অবধি পৌঁছতে গেলে কথা বলতে হয় অনেক মানুষের সাথে, বুঝতে হয় তাদের মনের ভাষা। সেইমত সেই মনচিকিৎসককে আনা হয় কলকাতায়। যিনি নিজেও খুঁজছিলেন এক প্রশ্নের উত্তর সেটা হল ‘মানুষ কেন খুন করে’? এই উত্তর খুঁজতে খুঁজতে এবং খুনের রহস্যের কিনারা করতে সে যোগ দেয় পুলিশে। এরপর?? বাকিটা দেখা যাবে ছবিতে।
গোটা ছবিতেই মৃত্যু এবং সেই মৃত্যুকে ঘিরে মানুষের মনের সাইকোলজিকে তুলে ধরবেন পরিচালক। ছবির পোস্টারে দেখা যাচ্ছে, বাইবেলের অংশের একটি লাইন যেখানে বলা হচ্ছে, ‘শেষ শত্রু যাকে ধ্বংস করতে হবে, সে হল মৃত্যু’ ( ‘The last enemy to be destroyed is death’)।
ছবির পোস্টার দেখে বেশ বোঝা যাচ্ছে এটি একটি সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার। ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে শুটিং। এই ছবিতে আরও একটি অন্যরকম ব্যাপার হল, এই ছবিতে কোন গান নেই। আছে শুধু আবহ সঙ্গীত। তবে সেটি কে পরিচালনা করবে সেটি এখনো জানা যায়নি। চিত্রনাট্যের দায়িত্বে রয়েছেন পরিচালক নিজেই। তবে এই ছবি কবে আসবে বড় পর্দায় সেই সম্পর্কে এখনই কিছু জানাতে নারাজ কর্তৃপক্ষ।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…