অনেকদিন পর আবারও পর্দায় অনন্যা চট্টোপাধ্যায়। তবে এবার ওয়েব পর্দায়। আবার অনেকদিন পর ওয়েব সিরিজ দিয়ে শুরু করলেন তার যাত্রা। সম্প্রতি হইচইএ মুক্তি পেয়েছে তার প্রথম ওয়েব সিরিজ ‘মোহমায়া’।
এই ওয়েব সিরিজে অনন্যা চট্টোপাধ্যায়ের সাথে আছেন আরেক দাপুটে অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। যদিয় দুজনের অভিনয়ই অসাধারণ কিন্তু অনন্যা চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে আলাদা করে বলতেই হচ্ছে। কারণ এটি তার প্রথম ওয়েব সিরিজ। আর ওয়েব দুনিয়ায় পা রেখেই তিনি যেভাবে দাপটের সাথে অভিনয় করেছেন তা প্রত্যেকের নজর কেড়েছে।
অনন্যা চট্টোপাধ্যায়ের অভিনয় নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। তার অভিনয় দক্ষতা এর আগে অনেক ছবিতেই আমরা দেখেছি। বিশেষ করে ঋতুপর্ণ ঘোষ পরিচালিত ‘আবহমান’ ছবিতে।
২০১০’এ যে ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি জাতীয় পুরস্কারও পান। স্বাভাবিক ভাবেই তার প্রথম ওয়েব সিরিজেও তিনি যে খুব ভালো অভিনয় করবেন প্রত্যাশা তো ছিলই। আর সেই প্রত্যাশা পূরণও করেছেন তিনি।
যদিও এই ওয়েব সিরিজে তার চরিত্র খুব বেশী ছিল না। তবুও তিনি যতবার ক্যামেরার সামনে এসেছেন সকলের নজর কেড়েছেন। রীতিমত চমকে ওঠার জোগাড়। যেমন চাহনি, তেমনই ভয়ংকর হাসি।
মায়া চরিত্রের প্রচণ্ড মানিসক অত্যাচার, যন্ত্রণাকে তিনি নিখুঁত ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। শুধু মানসিক যন্ত্রণা নয় এই চরিত্রের বিভিন্ন স্তরকে এক এক করে দর্শকের সামনে তুলে ধরাটা বেশ চ্যালেঞ্জিং ছিল। সেটা নিখুঁতভাবে করতে গিয়ে তাকেও সেই যন্ত্রণার মধ্যে ঢুকতে হয়েছে এবং শুটিং সেটেও নাকি তার হাত পা কেঁপেছে বহুবার।
হ্যাঁ চরিত্রের মধ্যে এতোটাই ঢুকে যান তিনি। তাই হয়তো তার কাজ নজর কেড়েছে সকলের। আশা করি এইভাবেই তিনি আরও আরও নিত্য নতুন চমকে ভরিয়ে রাখবেন আমাদের।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…