লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, তাই লেবুর তৈরি আচার খেলে তা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এর মধ্যে থাকা পেকটিন এবং ফাইবার খাবার হজমে বিশেষভাবে সাহায্য করে।
লেবুর টক বা মিষ্টি দুরকমেরই আচার তৈরি করা যেতে পারে। যদি আপনার আচার ছাড়া যেকোনও খাবার স্বাদহীন বলে মনে হয় এবং আপনার মায়ের হাতের তৈরি আচারের স্বাদ মনে পড়ে, তাহলে মন খারাপের কোনও দরকার নেই। কারণ আজ আমরা শিখবো একেবারে মায়ের হাতে তৈরি লেবুর সুস্বাদু আচার।
প্রথমে বাজার থেকে দাগ-বিহিন ভালো জাতের কাগজি লেবু কিনে নিন। তারপর লেবুগুলি ধুয়ে নিয়ে পরিষ্কার কাপর দিয়ে মুছে শুকিয়ে নিন। এরপর এক একটি লেবু কেটে ৪ বা ৮ টুকরো করে কেটে নিয়ে বীজগুলো ফেলে দিন।
এবার সব লেবু এক গ্লাসের পাত্রে রেখে তাতে নুন দিন। জারের ঢাকনাটি টাইট করে বন্ধ করে দিয়ে ১৫ দিনের জন্য এটি কড়া রোদে রেখে দিন।
এই ১৫ দিনের মধ্যে, একদিন অন্তর অন্তর কাঠের চামচ দিয়ে লেবুগুলিকে উপর-নীচ করতে থাকুন। এইভাবে ১৫ দিনের পরে, লেবুর খোসা নরম হয়ে যাবে।
১৫ দিন পরে লেবু গলে যাবে এবং আচার তৈরির জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবে।
এবার একটি প্যানে ১ কাপ জল দিয়ে তাতে গুড় দিয়ে গ্যাসের ওপর বসিয়ে দিন। গুড় যতক্ষণ না গরম হয়ে গলে যাচ্ছে, ততক্ষণে এলাচ গুঁড়ো করে নিন।
তারপর গুড়ের রসে লেবু, গরম মশলা গুঁড়ো, এলাচ গুঁড়ো, কালো নুন এবং আদা গুঁড়ো মিশিয়ে দিয়ে নাড়তে থাকুন, যতক্ষণ না মিশ্রণটি ঘন হয়ে আসছে। সিরাপ ঘন হয়ে এলে গ্যাস বন্ধ করে আচারটি ঠান্ডা হতে দিন।
এখন আচারটিকে ওই কাঁচের জারে ভরে শক্ত করে ঢাকনা আটকে দিন। আপনার মিষ্টি লেবুর আচার তৈরি।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…