উজ্জ্বল সুন্দর ত্বক পেতে, ত্বকের বার্ধক্যরোধে, ব্রণর হাত থেকে মুক্তি পেতে ও ডার্ক সার্কেলের হাত থেকে মুক্তি পেতে প্রতিটি মানুষই নাইট সিরাম ব্যবহার করে থাকেন। সেই কারণে ত্বকের প্রত্যেকটি সমস্যার জন্য আলাদা আলাদা নাইট সিরাম পাওয়া যায়।
এখন আপনার যদি চার পাঁচ রকমের সমস্যা থাকে, তাহলে আপনাকে অনেকগুলি নাইট সিরাম ব্যবহার করতে হবে। এটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল হওয়ার জন্য সকলের পক্ষে তা সম্ভব না। তাই ত্বকের সমস্ত সমস্যার জন্য একটি ঘরোয়া নাইট সিরাম বানিয়ে নিতে পারেন আপনি। কীভাবে বানাবেন? চলুন জেনে নিই।
উপরে উল্লেখিত প্রত্যেকটি উপাদান ত্বকের যত্নের জন্য অত্যন্ত উপকারী। নাইট সিরাম বানাতে এই উপাদানগুলির ব্যবহার করলে ত্বকের বার্ধক্য আটকানোর সাথে সাথে ত্বকের উজ্জলতা আসবে, ব্রণ ও ডার্ক স্পট জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে ও ত্বক ময়শ্চারইজ হবে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, যদি আপনার কাছে রোজ ওয়েল না থাকে তাহলে আপনি এর বদলে আমন্ড অয়েলও দিতে পারেন। যদি তাও না থাকে তাহলে রোজ অয়েল ঘরেই বানিয়ে নিতে পারেন।
সিরামের মিশ্রণের মধ্যে এইবার গোলাপ জল নিন এক চামচ। এসেন্সিয়াল অয়েল এর ক্ষেত্রে টি ট্রি অয়েল নিন। যাদের ব্রন প্রবণ ত্বক আছে তারা তিন থেকে চার চামচ মিশিয়ে নেবেন। এরপর এর মধ্যে ভিটামিন ই ক্যাপসুল তিনটি নিন। এইবার এইসব উপাদান গুলি ভালো মতো মিশিয়ে নিন। ব্যাস আপনার হোমমেড নাইট সিরাম রেডি।
এই সিরামটি সাত দিনের জন্য ফ্রিজের মধ্যে রাখতে পারেন। এক মাস ব্যবহার করতে হলে আপনাকে চারবার বানাতে হবে। এই সিরামটি কোন প্লাস্টিকের বোতলের রাখবেন না একটি কাঁচের ছোট শিশিতে রাখবেন।
আপনার মুখের রোমকূপ বা পোরসগুলি কি খুবই বড় বড়? আপনি টেকনিক্যালি এইসমস্ত পোর্স ছোট করতে…
পরিষ্কার নিটোল মুখ, অথচ থুঁতনিতে কালো কালো ব্ল্যাকহেডস! কেমন লাগে বলুন তো! সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে…
আগেকার দিনে বলা হত, লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ। না, আজকের দিনে আমরা ওইসব কথা বলব…
বাড়ির দেয়ালে রকমারী রঙের ছ্বটা অনেকেরই সাধ ও শখের পরিচয় বহন করে। কিন্তু কিছু বছর…
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত এই কথাটা আমরা সবাই জানি কম বেশি। কিন্তু কেন? কি উপকার…
প্রাচীনকালে যখন রূপচর্চার এত উপকরণ হাতের কাছে ছিল না, সেই সময় থেকেই রূপচর্চার অন্যতম উপকরণ…